একটি পরিসংখ্যানে দেখা যায় বর্তমানে দেশের মোট জাতীয় সম্পদের প্রায় ৪০ শতাংশ বিএনপি জামায়াত মতাদর্শের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিদের নিয়ন্ত্রণে। এর ফলে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার জন্য বিএনপি জামায়াত মতাদর্শের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিরা জোটবদ্ধ হয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার ক্রমবর্ধমান নিয়ন্ত্রণ করে চলেছে। যার প্রেক্ষিতে দেশের মানুষ দ্রব্য মূল্যের উর্ধগতীর এক বিভীষিকাময় সময় অতিবাহিত করছে।

একটি পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর আয় মোট জাতীয় আয়ের প্রায় ৫০ শতাংশ। দেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে ১ শতাংশ শীর্ষ ধনীর আয় প্রায় ৩০ শতাংশ। পিছিয়ে থাকা নিম্নবিত্ত প্রায় ৮৯ শতাংশ মানুষের আয় প্রায় ২০ শতাংশ। অর্থাৎ শীর্ষ ধনীদের আয়ের সঙ্গে নিম্ন আয়ের মানুষের আয়ের ব্যবধান আকাশ পাতাল!

সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর দেশের ১ শতাংশ শীর্ষ ধনীর বাড়িতে সঠিক পরিসংখ্যান নেওয়ার জন্য যেতেই পারে না। আবার হতদরিদ্রদের আয়ের সঠিক পরিসংখ্যানের জন্য তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। এ’কারণে আয়ের পরিসংখ্যানও নির্ভরযোগ্য নয়।

দেশের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিরা কর ফাঁকি দিতে সম্পদের প্রকৃত বিবরণী দেয় না। একটি পরিসংখ্যানে দেখা যায় বর্তমানে দেশের মোট জাতীয় সম্পদের প্রায় ৪০ শতাংশ বিএনপি জামায়াত মতাদর্শের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিদের নিয়ন্ত্রণে। এর ফলে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার জন্য বিএনপি জামায়াত মতাদর্শের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিরা জোটবদ্ধ হয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার ক্রমবর্ধমান নিয়ন্ত্রণ করে চলেছে। যার প্রেক্ষিতে দেশের মানুষ দ্রব্য মূল্যের উর্ধগতীর এক বিভীষিকাময় সময় অতিবাহিত করছে।

এমন পরিস্থিতিতে দেশের পিছিয়ে থাকা নিম্নবিত্ত প্রায় ৮৯ শতাংশ মানুষদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে বিএনপি জামায়াত মতাদর্শের ঐ সকল শীর্ষ ধনী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর এখন সময়ের দাবি।

মোহাম্মদ আহসান হাবীব, ব্যাবস্থাপনা পরিচালক, সম্পাদক ও প্রকাশক, দুরন্ত সত্যের সন্ধানে (দুসস)